Tuesday, 24 June 2025

 আনন্দ পত্রিকা। ত্রৈমাসিক।

আনন্দ
 
আনন্দ পাবলিশার্স এককালে সিগনেট প্রেসের টুকরো কথার মত নিউজ লেটার বার করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। সেই খবর আনন্দবাজার পত্রিকার কলকাতার কড়চায় প্রকাশিত হয়। লেখা ছিল যারা নিয়মিত নিউজলেটার পেতে আগ্রহী তারা পোস্ট কার্ডের মাধ্যমে চিঠি পাঠাতে পারেন। তা আমিও পাঠিয়ে দিই। সে ২০০১ সালের কথা।

তা এক বছর কেটে যাওয়ার পর, ২০০২ সালে দ্বিতীয় বর্ষের প্রথম সংখ্যা হঠাৎ করে ডাক মারফত বাড়ি এল। চার পাতার পত্রিকা। আনন্দ পাবলিশার্সের খামে, ভেতরে ভাঁজ করা পত্রিকা।

প্রথমেই বইমেলা নিয়ে এক লেখা। পাশের কলামে সেরা বই-সেরা লেখক-আমরা গর্বিত শিরোনামে শক্তি চট্টোপাধ্যায় কে নিয়ে লেখা। পরের পাতায় এখন যেমন আনন্দ পাবলিশার্স তার ফেসবুক বিজ্ঞাপনে ফিরে দেখার আনন্দ বলে পোস্ট দিচ্ছে আনন্দ থেকে প্রকাশিত আমার প্রিয় বই বলে। কিন্তু সংক্ষিপ্ত আকারে। এই সংখ্যায় ছিল রমাপদ চৌধুরীর লেখা। পাশেই ক্লাসিক বইয়ের সন্ধানে শিরোনামে পুস্তক পরিচয়। পরের পাতায় সেরা কিশোর গ্রন্থ বলে শঙ্কু সমগ্র এর আলোচনা। পাশে এই বইমেলায় প্রকাশিত বইয়ের বিজ্ঞাপন। বইয়ের দামগুলো দেখে এখন দুঃখ লাগে।

শেষ পাতায় সংবাদ। গ্রন্থের প্রকাশ অনুষ্ঠান, পুরস্কৃত বইয়ের খবর।

কিন্তু ডাক ব্যবস্থার কল্যাণে প্রত্যেকটি সংখ্যা আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি। অথচ তখন পাশের পাড়ায় আরিফ রোডে নবমুদ্রণে ছাপা হত। যদিও এখন ওখান থেকে উঠে গেছে প্রেসটি। এক বহুতলে রূপান্তরিত হয়েছে।

শেষ পেয়েছি ২০১৬ সালে এক যুগ্ম সংখ্যা। মানে ছয়মাসের একটাই সংখ্যা।

হঠাৎ খাম গুলো খুঁজে পেলাম।